Pair of Vintage Old School Fru
¤Wellcome¤
ImagesislamicHomeBlogAbout me
wellcome
App-download
Makeislamiclife.apk
প্রকৃত মুমিন এর সপত হবে এই রুপ*
¤
আমি সপথ করি তাছি যে আল্লাহু ছাড়া কোন উপাসনা নাই* তিনি সমস্ত সৃষ্টির এক মাত্র মালিক* তার কোন আকার বা আকৃতি নেই* আমি তাকে না দেখে বিষ্বাশ করি* আমি সুধু তারি ইবাদাত করি*নিঃষ্চই হযরত মোঃ সল্লাল লাহু আলাইহি অ সাল্লাম আল্লাহুর প্রেরিত রাসুল ও বান্দা এবং আমাদের প্রথ প্রদর্শক* আমরা তেকে অনুষরন করি*এবং এক আল্লাহুর উপর ঈমান এনেছি*আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করুন*নিষ্চই আপনি রহমানুর রাহিম* আমিন*

২। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, আল্লাহর পথে জেহাদকারী জেহাদ থেকে ফিরে আসা পর্যন্ত এমন এক রোযাদার ও নামাযে দণ্ডায়মান ব্যক্তির ন্যায় (সওয়াব লাভ করতে থাকবে), যে সর্বদা আল্লাহর আয়াত তেলাওয়াতে রত এবং অবিরত অক্লান্ত অবস্থায় রোযা নামাযে মশ্গুল থাকে।- বোখারী, মুসলিম।
৩। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, যে ব্যক্তি (জেহাদের উদ্দেশে) আল্লাহর রাস্তায় বের হয়, আর শুধু আমার প্রতি বিশ্বাস এবং আমার রাসূলদের সত্যতা স্বীকারের তাগিদই তাকে এ পথে বের করে, মহান আল্লাহ তার জন্য এ দায়িত্ব গ্রহণ করেন, তাকে পুরস্কার অথবা গনীমতের মালসহ ফিরিয়ে আনবেন, অথবা বেহেশতে প্রবেশ করাবেন।- বোখারী, মুসলিম।
৪। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, যার হাতে আমার প্রাণ সে মহান সত্তার শপথ করে বলছি, আমার কাছে অত্যন্ত প্রিয় বস্তু হল, আমি আল্লাহর পথে নিহত হই অতঃপর জীবন লাভ করি, আবার নিহত হই আবার জীবনলাভ করি এবং আবার নিহত হই, পুনরায় জীবন লাভ করি, আবার নিহত হই।- বোখারী, মুসলিম।
৫। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, আল্লাহর রাস্তায় একদিন পাহারা দেওয়া দুনিয়া ও তার ্উপরের সব সম্পদ থেকে উত্তম।- বোখারী মুসলিম।
৬। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, আল্লাহর পথে এক সকাল কিংবা এক বিকাল ব্যয় করা দুনিয়া ও তার সব জিনিস থেকে অধিক উত্তম।- বোখারী, মুসলিম।
৭। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, যে বান্দার পদদ্বয় আল্লাহর পথে ধূলি মলিন হয়, তাকে দোযখের আগুন স্পর্শ করবে না।- বোখারী।
৮। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, কোন কাফের ও তার হত্যাকারী (মোমেন) জাহান্নামে কখনও একত্র হবে না।- মুসলিম।
৯। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, মানুষের মধ্যে সে ব্যক্তির জীবনই সকলের চেয়ে উত্তম, যে জেহাদের উদ্দেশে নিজের ঘোড়ার লাগাম ধরে সেটিতে আরোহণ করে বসে আছে, যখনই কোন সাহায্য প্রার্থীর ফরিয়াদ শুনতে পায় তৎক্ষণাৎ ছুটে যায়।- মুসলিম।
১০। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, একদিন ও এক রাত আল্লাহর রাস্তায় পাহারা দেওয়া এক মাস রাত জেগে নামাযে দণ্ডায়মান থাকার চেয়েও অধিক মূল্যবান।- মুসলিম।
১১। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন,যে ব্যক্তি আল্লাহর পথের কোন মুজাহিদকে যুদ্ধ সরজ্ঞাম সরবরাহ করে, সে নিজেই যেন জেহাদে অংশ গ্রহণ করল।- মুসলিম।
১২। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, যে ব্যক্তি আল্লাহর পথের কোন মুজাহিদের অনুপস্থিতিতে উত্তমরূপে তার পরিবার পরিজনের দেখা শোনা করে, সে যেন নিজেই জেহাদে অংশ গ্রহণ করল।- বোখারী, মুসলিম।
১৩। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, নিশ্চয়ই এ দ্বিন সর্বদাই বহাল এবং মুসলমানদের একটি দল কেয়ামন পর্যন্ত এ দ্বিনের জন্য জেহাদরত থাকবে।- মুসলিম।
১৪। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, কোন ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করার পর পুনরায় দুনিয়ায় আসতে চাইবে না, যদিও দুনিয়ার যাবতীয সম্পদ তাকে প্রদান করা হয়। একমাত্র শহীদই শাহাদাত বরনের উচ্চ মর্যাদা দেখে আবার দুনিয়াতে ফিরে আসার আকাঙ্খা করবে, যা২০২১ত সে আরও দশ বার শহীদ হতে পারে।- বোখারী, মুসলিম।
১৫। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, সবচেয়ে উত্তম আমল আল্লাহর রাস্তায় জেহাদ এবং আল্লাহর প্রতি ঈমান স্থাপন করা।- মুসলিম।১। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, যে ব্যক্তি জেহাদ করে না কিংবা জেহাদের বিয়ত সংকল্পও না রেখে মৃত্যুবরণ করে, তার মৃত্যু হল এক প্রকার মোনাফেকের মৃত্যু।- মুসলিম।

১৬। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, আল্লাহর রাস্তায় জান দেয়া ঋণ ব্যতীত প্রত্যেক গুনাহ মুছে দেয়।- মুসলিম।
১৭। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, যে ব্যক্তি একান্ত নিষ্ঠার সাথে আল্লাহর কাছে শাহাদাত কামনা করে, আল্লাহ তা’আলা তাকে শহীদের মর্যাদা দান করেন, যদিও সে তার বিছানায় মৃত্যুবরণ করে।- মুসলিম।
১৮। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, যে ব্যক্তি আল্লাহর বাণী (দ্বীন) সমুন্নত করার উদ্দেশে যুদ্ধ করে, সে-ই আল্লহর পথে জেহাদ করছে।- বোখারী, মুসলিম।
১৯। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, মক্কা বিজয়ের পর আর হিজরত নাই, কিন্তু জেহাদ ও তার সংকল্প রয়েছে। অতএব তোমাদের জেহাদের জন্য আহবান করা হলে তাতে সাড়া দেবে।- বোখারী, মুসলিম।
২০। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, আমার উম্মতের একদল সর্বদা সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত থেকে জেহাদে রত থাকবে এবং সে সব লোকের উপর বিজয়ী থাকবে, যারা তাদের বিরোধিতা করবে, অবশেষে তাদের সর্বশেষ দল মাসীহে দাজ্জালের সঙ্গে মোকাবেলা করবে।- আবু দাউদ।
২১। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, যে ব্যক্তি জেহাদ কিংবা মুজাহিদের সাজসরঞ্জামের ব্যবস্থা করে নাই। কিংবা মুজাহিদের পরিবার পরিজনের দেখা শোনাও করে নাই, সে ব্যক্তিকে আল্লাহ তা’আলা কেয়ামতের (মৃত্যুর) পূর্বে যে কোন বিরাট বিপদে পতিত করবেন।- আবু দাউদ।
২২। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, জান, মাল ও মুখ দ্বারা তোমরা মুশরিকদের সঙ্গে জেহাদ কর।
২৩। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গেই প্রত্যেক ব্যক্তির আমলের সমাপ্তি ঘটে, কিন্তু যে ব্যক্তি আল্লাহর রাস্তায় পাহারারত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে, কেয়ামত কায়েমের পূর্ব পর্যন্ত তার আমল বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং কবরেও সে নিরাপদ থাকে।
- তিরমিযী, আবু দাউদ।
২৪। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, যে ব্যক্তি সামান্য সময়ও আল্লাহর রাস্তায় জেহাদ করেছে, তার জন্য বেহেশত অবধারিত।- তিরমিযী।
২৫। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, যে ব্যক্তি আল্লাহর রাস্তায় জখম হয়েছে কিংবা যন্ত্রণা ভোগ করেছে, সে কেয়ামতের দিন এমনভাবে উপস্থিত হবে যে, তার ক্ষত দুনিয়ার ক্ষত অপেক্ষা অধিক ফুটে উঠবে, তার রক্তের বর্ণ হবে জাফরানের আর খোশবু হবে মেশকের মত।
- আবু দাউদ।
২৬। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, যে ব্যক্তির শরীরে আল্লাহর রাস্তায় থাকা অবস্থায় ফোঁড়া বের হবে, তার উপর শহীদের চিহ্ন থাকবে।- নাসাঈ।
২৭। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, দুই প্রকার চক্ষুকে জাহান্নামের আগুন স্পর্শ করবে না। এক প্রকার চক্ষু যা আযাবের ভয়ে রোদন করেছে, আরেক প্রকার চক্ষু যা আল্লাহর রাস্তায় জাগ্রহ থেকে পাহারা দিয়েছে।
- তিরমিযী।
২৮। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, আল্লাহর রাস্তায় একদিন সীমান্ত পাহারা দেয়া এক হাজার দিনের এবাদতের চেয়েও উত্তম।- তিরমিযী নাসাঈ।
২৯। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, আমার সম্মুখে এমন তিন প্রকারের লোকদের উপস্থিত করা হয়েছে, যারা সর্বপ্রথম বেহেশতে প্রবেশ করবে, তাদের একদল শহীদ সম্প্রদায়।- তিরমিযী।
৩০। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, আল্লাহ নিকট শহীদের জন্য ছয়টি বিশেষ পুরস্কার রয়েছে, ১) শরীরের প্রথম ফোঁটা রক্ত ঝরতেই তাকে মাফ করে দেয়া হবে এবং প্রাণ বের হওয়ার প্রাক্কালে বেহেশতের মধ্যে তার অবস্থানস্থল তাকে চাক্ষুষ দেখিয়ে দেয়া হবে, ২) তাকে কবর আযাব থেকে হেফাজতে রাখা হবে, ৩) কেয়ামতের দিনের ভয়াবহতা থেকে হেফাজতে রখা হবে, ৪) তার মাথায় সম্মান মর্যাদার মুকুট পরানো হবে, তাতে খচিত একটি ইয়াকুত দুনিয়া ও দুনিয়ার মধ্যে যা কিছু আছে, সে সব কিছু থেকে উত্তম, ৫) তার বিবাহদীনে বড় বড় চক্ষু বিভিষ্ট বাহাত্তর জন হুর দেয়া হবে, ৬) সত্তর জন নিকট আত্মীয়ের জন্য তার সুপারিশ কবুল করা হবে।- তিরমিযী, ইবনে মাজা।
৩১। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, যে ব্যক্তি জেহাদের কোন প্রকার চিহ্ন ব্যতীত আল্লাহর সাথে সাক্ষাৎ করব, সে ত্র“টিযুক্ত দ্বীন নিয়েই আল্লাহর সাথে সাক্ষাত করবে।- তিরমিযী, ইবনে মাজা।
৩২। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, শহীদ হত্যার ব্যথা ততটুকু অনুভব করে, যতটুকু তোমাদের কেউ পিঁপড়ার কামড় অনুভব করে থাক।- তেরমিযী, নাসাঈ, দারেমী।
৩৩। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, আল্লাহর নিকট দুটি চিহ্নের চাইতে অন্য কিছুই এত প্রিয় হয়ন। আল্লাহর রাস্তায় শরীরে আঘাত বা ক্ষতের চিহ্ন এবং দ্বিতীয় হল, আল্লাহর ফরযসমূহ থেকে কোন একটি ফরয আদায় করার চিহ্ন।- তিরমিযী।
App-download
100Mozilla
NAME:
Email:
Website:
Comment:

Follow @Aliean_boy 2024-04-271
2.namaz
4.zakkat
5.houzz
About me
Blog
_footer
_header
_headtags
all-hadith
all-qureen
app-download.jpg
click here
contineu
contineu reading
download our apps for speed browsing
files
flowing the roles to read querun
global_stylesheet.css
images
index
kalama
main 40 hadiths
mp3
namaz
read more
reading more
ringtone
rozza
see more
sex roles of islam
wallpaper
wap
woazz
xtgem_template.css
Enter your name: Select a file to upload:

ধন্যবাদ আবার আশতে ভুলবেন না যেন

- :@Copyright@:-
¤Writer and deginer.¤ .Md saiful islam. ¤.copyright@2015¤