Snack's 1967
¤Wellcome¤
ImagesislamicHomeBlogAbout me
wellcome
App-download
Makeislamiclife.apk
প্রকৃত মুমিন এর সপত হবে এই রুপ*
¤
আমি সপথ করি তাছি যে আল্লাহু ছাড়া কোন উপাসনা নাই* তিনি সমস্ত সৃষ্টির এক মাত্র মালিক* তার কোন আকার বা আকৃতি নেই* আমি তাকে না দেখে বিষ্বাশ করি* আমি সুধু তারি ইবাদাত করি*নিঃষ্চই হযরত মোঃ সল্লাল লাহু আলাইহি অ সাল্লাম আল্লাহুর প্রেরিত রাসুল ও বান্দা এবং আমাদের প্রথ প্রদর্শক* আমরা তেকে অনুষরন করি*এবং এক আল্লাহুর উপর ঈমান এনেছি*আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করুন*নিষ্চই আপনি রহমানুর রাহিম* আমিন*

আকর্ষনীয় পদ্ধতিতে কুরআন মশক
ওয়াক্ফের বিবরণ ও উহার চিহ্ন
১। ( ০ - ه) আয়াত শেষ হইলে উক্তরুপ একটি চিহ্ন দেওয়া হয়। ইহাকে ‘ওয়াকফে তাম’ বলে। সুতরাং চিহ্নিত স্থানে ওয়াক্ফ করিতে হইবে। কিন্তু ওয়াকফে তামের উপর অন্য কোন চিহ্ন থাকিলে যেমন- م-ط-ج-ز-ص-لا- তবে এই চিহ্ন অনুযায়ীই ওয়াকফ করিতে হইবে।
২। ( ﻣ) -এই চিহ্ন কে ‘ ওয়াকফে লাযেম’ বলে। এই ﻣ চিহ্নিত স্থানে ওয়াকফ না করিলে বিপরীত অর্থ হইয়া যাইতে পারে। তাই ওয়াকফ করা অবশ্যই দরকার।
৩। ط - এই চিহ্ন কে ‘ওয়াকফে মতলাক্ব’ বলে । এই চিহ্নিত স্থানের ওয়াকফ করা উত্তম, ওয়াক্ফ নাকরা ভাল নহে।
য়াকফ করা না করা উভয় জায়েজ, তবে ওয়াক্ফ করা ভাল।
৫। ز এই চিহ্ন কে ‘ওয়াক্ফে মুজাওয়ায’ বলে। এইরূপ স্থানে ওয়াকফ করা না করা উভয় জায়েজ, তবে, না করা ভাল।
৬। ص - এই চিহ্ন কে ‘ওয়াকফে মুরাখ্খাস’ বলে। এই রুপ স্থানে ওয়াক্ফ না করিয়া পরের শব্দের সহিত মিলাইয়া পড়া ভাল। কিন্তু নিঃশ্বাস শেষ হইয়া গেলে ওয়াক্ফ করা যায়।
৭। قف - এই চিহ্নকে ‘ওয়াক্ফে আমর’ বলে। ইহা ওয়াক্ফ করার জন্য নির্দেশ করে।
৮। ق - ইহাকে ‘ক্বিলা আলাইহি ওয়াক্ফুন বলে। অর্থ্যাৎ কেহ ওয়াক্ফ
করিতে বলেন আবার কেহ না করিতে বলেন। তবে ওয়াক্ফ না করা ভাল।
৯। لا - ইহাকে ‘লা ওয়াক্ফা আলাইহি ’ বলে এই لا চিহ্নিত স্থানে ওয়াকফ না করার হুকুম।
১০। صل - ইহাকে ‘কাদ ইউসালু’ অর্থ্যাৎ কোন কোন সময় উহাতে ওয়াক্ফ করা হয়।
১১। ﺼﻠﮯ ইহাকে ইহাকে ‘ওয়াসলে আওলা’ বলে। এইরূপ স্থানে মিলাইয়া পড়া উত্তম। ওয়াক্ফ করিলেও ক্ষতি নাই।
১২। سكته - ইহার নাম ‘সাকতাহ’ এ স্থানে স্বর ভঙ্গ করিতে হয়। নিঃস্বাস ভঙ্গ করিতে হয় না। ( এই চিহ্ন কোরআন শরীফে ৮ জায়গায় আছে)।
১৩। وقفة - এ স্থানে সাকতার ন্যায় এমন ভাবে পাঠ করিবে যেন ওয়াকফের অধিক নিকট বর্তী হয়। শ্বাস ছাড়িবে না।
১৪। ... এই চিহ্ন ‘মু’আনাকা’ বলা হয়। এই চিহ্ন শব্দ বা বাক্যের ডানে ও বামে দুই পার্শ্বে আসে। পড়িবার সময় প্রথম জায়গায় ওয়াক্ফ করিলে দ্বিতীয় স্থানে মিলাইয়া পড়িতে হয়। কিংবা দ্বিতীয় স্থানে ওয়াক্ফ করিলে প্রথম স্থানে মিলাইয়া পড়িতে হয়। অর্থ্যাৎ যে কোন এক স্থানে মিলাইয়া পড়িতে হইবে।
মোতাকদ্দেমীন দের নিকট হাশিয়অতে মু’আনাকার পরিচয় এরূপ “ مع” চিহ্ন দ্বারা ১৬ জায়গায় এবং মোতাআখখেরীনদের নিকট এরূপ “معانقه” চিহ্ন দ্বারা ১৮ জায়গায় বর্ণনা করা হইয়াছে।
وقف النبى صلى الله عليه وسلم -এখানে ওয়াক্ফ করা অতি উত্তম।
وقف غفران - এখানে ওয়াক্ফ করিলে গুনাহ মাফ হয়।
وقف جبريل - এ স্থানে ওয়াক্ফ করা বরকত পূর্ণ।
হাশিয়ার রুকু চিহ্ন “ ع” হরফের উপরে নীচে ও মধ্যে যে নম্বর দেওয়া আছে, ইহার উপরেরটি সুরার
রুকুর সংখ্যা, নীচেরটি পারার রুকুর সংখ্যা এবং মধ্যেরটি দুই রুকুর মধ্যবর্তী আয়াতের সংখ্যা।
পূর্ণ কোরআন শরীফে৭টি মঞ্জিল,১১৪টি সুরা আছে, উহাতে ১৪টি সাজদা (ওয়াজেব) এবং ৫৫৮টি রুকু
আছে।
>>>>>>>>>০<<<<<<<<<<

বিসমিহী তা’য়ালা
কুরআন শরীফ তিলায়াতের প্রচলিত ভুলসমূহ
১. হরফের মধ্যে
ক্রঃনং যা হওয়ার যা না হওয়ার
(ক) ز “য” এর মত নরম হবে, “ঝ” এর মত শক্ত নয়।
(খ) ض অনেকটা “জ” এর মত হবে, “দ” এর মত নয়।
(গ) و শুরু ও শেষে ঠোট গোল হবে এবং মাদ্দ করে পড়তে হবে।
২. সিফাতের মধ্যে-
(ক) ض এর استطا لت এর প্রতি খেয়াল করা হয় না।
(খ) ص س ز এর সেফাত আদায় হয় না।
(গ) অবশ্য যের অবস্থায় استعلاء কম হওয়া জরুরী। حروف مستعليه এর মধ্যেকার উচ্চারণ করে যা ভুল।
৩. হরকাতের মধ্যে
(ক) زبر এ আকার(া)এর উচ্চারণ হবে। যফলা (্য) এর মত টেড়া উচ্চারণ ভুল।
(খ) زبر কে দবিয়ে উচ্চারণ করতে হয়, “”েএর উচ্চারণ ভুল।
(গ) ﭘﯾﺶ উভয় ঠোট মিলার কাছাকাছি হবে, “ে া” এর উচ্চারণ ভুল।
৪. হরফেলীন
(ক) মা’রুপ পড়তে হয় সুতারাং كيف (কায়ফা) কে কায়ফা, لو (লাউ)কে লাও পড়া ভুল
(খ) নরম করে পড়তে হয়, ঝটকা দেওয়া ভুল
(গ) তাড়াতাড়ী পড়তে হয় মাদ্দ কর ভুল
৫. মাদ্দের ব্যাপারে
(ক) এক আলিফ এ দুই হরকাত পরিমান টান হবে বেশী টানা ভুল
(খ) তিন, চার বা পাঁচ আলিফ মাদ্দের আওয়াজে তরঙ্গ সৃষ্টি করবে না।
মাদ্দে মুত্তাছিল ও মুনফাছিলের মধ্যে পার্থক্য স্পষ্ট হবে। আওয়াজ নাকে নিবে না
৬. গুন্নাহ ও ইখফা
(ক) উভয়টার পরিমাণ এক আলিফ, ইখফা অনেকটা বাংলা অনুস্বর(ং) এর মত এবং গুন্নাহ “ন্ন” এর মত অনেকে ব্যতিক্রম করে থাকে, যা ভুল।
৭. ক্বলক্বলাহ্
সামান্য ধাক্কা দিয়ে পড়তে হয়, অবশ্য এসব অক্ষরে তাশদীদ থাকলে ওয়াক্ফকালে অক্ষর টি দুবার উচ্চারিত হয়। বেশী ধাক্কা দেওয়া ভুল,
সাধারণ ক্বলক্বলার ন্যায় একবার উচ্চারণ করা ভুল
৮. ওয়াক্ফ এর অবস্থায়
(ক) ر পরিস্কার শুনা যাবে, অধিকাংশেরই ر শুনা যায় না
(খ) ه সাফ হয় করতে হবে অনেকেরই ه সাফ হয় না, আবার কেউ কেউ শকত্ত করে উচ্চারণ করে তাও ভুল।
(গ) বরাং নরম হামযার মত হয়। ت এর উপর ওয়াক্ফ এর সময় অনেকে‘ ه এর মত আওয়াজ বের করে যা ভুল
(ঘ) غ দাবিয়ে উচ্চারণ করতে হয় বেশী দাবানো ভুল
(ঙ) ر কে মাখরাজের মধ্যে সামান্য দেরী করে উচ্চারণ করবে, যাতে উভয় ر উচ্চারণ হতে পারে। তাশদীদ যুক্ত ر কে ওয়াকফের সময় অনেকে একটি ر উচ্চারণ করে যা ভুল;
(চ) ي মুশাদ্দাদ উচ্চারণে নরম করে, দু হরফ উচ্চারণ পরিমাণ সময় নিয়ে আদায় করতে হবে। ي মুশাদ্দাদ উচ্চারণে অনেকে “জ” এর মত আওয়াজ করে যা ভুল
৯. লাহনে জ্বলী
অনেকে ء কে ي কে এবং يকে ء উচ্চারণ করে যা লাহনে জলী, যেমন- من ثلثى الليل - شانئك هو الابتر প্রথমটিতে ي কে ء এবং দ্বিতীয়টিতে ء কে ي উচ্চারণ করা ভুল।
১০. হুরুফে মাকত্বআত
এর মধ্যে অনেকে তাজবীদের ইখফা, গুন্নাহ, ক্বলক্বলাহ্ ইত্যাদি কায়িদা জারী করে না। যেমন- كهيعص উল্লেখ্য অনেকে নিরবে কিরাআত পড়ার সময় তাজবীদের কায়িদা জারি করে না। এ কারণে জুহরের নামাযে কিরাআত লম্বা হওয়া সত্ত্বেও ৪/৫ মিনিটে শেষ হয়ে যায়, যা মারাত্মক ভুল। কারণ তাজবীদ তিলায়াতের হক। চাই তিলায়াত নিরবে করা হোক বা আওয়াজ করে করা হোক ।
>>>>>>>>>০<<<<<<<<<<

মাখরাজের আলোচনা
হরফের উচ্চারণের স্থানকে মাখরাজ বলে।
আরবী হরফ মোট ২৯টি, মাখরাজ ১৭টি।
এই ১৭টি মাখরাজ ৫ স্থানে অবস্থিত।
(ক) কন্ঠনালী, (খ) জিহ্বা, (গ) উভয় ঠোঁট, (ঘ) নাকের বাঁশি, (ঙ)মুখের খালি জায়গা।
কন্ঠনালী ৩টি মাখরাজে ৬টি হরফ
১। কন্ঠনালীর শুরু হইতে ء- ه উচ্চারণ হয়।
২। কন্ঠনালীর মধ্যখান হইতে ع-ح উচ্চারণ হয়।
৩। কন্ঠনালীর শেষ হইতে غ- خ উচ্চারণ হয়।
জিহ্বা হইতে১০টি মাখরাজে ১৮টি হরফ ।
৪। (১)জিহ্বার গোড়া তার বরাবর উপরের তালুর সাথে লাগাইয়া ق উচ্চারণ হয়।
৫। (২)জিহ্বার গোড়া থেকে একটু আগে বাড়িয়ে তার বরাবর উপরের তালূতে লাগিয়ে ك উচ্চারণ হয়।
৬। (৩) জিহ্বার মধ্যখান তার বরাবর উপরের তালুতে লাগিয়ে ج ش ي উচ্চারণ হয়।
দাতের নাম ঃ
সামনের হরফগুলির সম্পর্ক যেহেতু দাঁতের সাথে এ জন্য দাঁতের নাম জানা দরকার। পূর্ণ বয়সের একজন মানুসের দুই পাটিতে মোট ৩২টি দাঁত আছে। উপরে নিচে একটি করে চার কোনায় চারটি কে نواجذ বলে। এরপর তিনটি করে ১২টি طواحن, এর পরে ১টি করে ৪টিضواحك , এর পরে ১টি করে ৪টি انياب, এরপর ১টি করে ৪টি رباعيات , এর পর সামনে ২টি করে ৪টি ثنايا , উপরে নীচে মিলিয়ে মোট ৩২ টি দাঁত আছে।
জেনে রাখা দরকার যে উপরের দাঁতগুলিকে عليا এবং নীচের দাঁতগুলিকে سفلى বলে। নীচের দাঁতের মধ্য হতে শুধু মাত্র ছানায়ার দু’টি দাঁত মাখরাজে প্রয়োজন হয়।
৭। (৪) نواجذ - طواحن - ضواحك - এর মোট ২০টি দাঁতকে اضراس বলে। اضراس উলিয়ার এর গোড়া এবং জিহ্বার গোড়ার কিনারা, উভয় পাশ থেকে বা এক পাশ থেকে ض উচ্চারিত হয়। ض এর ক্ষেত্রে ১টি কাজ করণীয়, তাহলো জিহ্বার গোড়া উপরের দিকে উঠে যাবে, এবং মাঝখান তালুর সাথে মিশে যাবে। আর একটি কাজ বর্জনীয়, তা হলো জিহ্বার আগা ذ এবং ظ এবং মাখরাজ থেকে পৃথক রাখতে হবে।
৮। (৫) ضاحك - ناب - رباعى- ثنايا এই ৪ দাঁতের সংলগ্ন তালু এবং জিহ্বার আগার কিনারা থেকে ل উচ্চারণ হয়।
৯। (৬)- ناب - رباعى - ثناياদাঁতের সংলগ্ন তালু এবং জিহ্বার আগার কিনারা থেকে ن উচ্চারণ হয়।
১০। (৭) - رباعى - ثناياদাঁতের সংলগ্ন তাুল এবং জিহ্বার আগার পিঠ থেকেر উচ্চারিত হয়।
১১। (৮) ছানায় উলিয়া দাঁতের গোড়া এবং জিহ্বার আগা থেকে ط د ت উচ্চারিত হয়।
১২। (৯) ছানায় উলিয়া দাঁতের আগা এবং জিহ্বার আগা থেকে ظ ذ ث উচ্চারিত হয়।
১৩। (১০) জিহ্বার আগা ছানায়া ছুফলা দাঁতের আগা এবং ছানায়া উলিয়া দাঁতের সাহায্যেص س ز উচ্চারিত হয়।
উভয় ঠৈাঁটে ২টি মাখরাজে ৪টি হরফ অবস্থিত।
১৪। (১) ছানায়া উলিয়া দাঁতের আগা এবং নীচের ঠোঁটের পেট থেকে ف উচ্চারিত হয়।
১৫ (২) উভয় ঠোঁটের ভিজা অংশ থেকে ب এবং শুকনা অংশ থেকে م , এবং উভয় ঠোঁট গোল করে মধ্যে একটু ফাঁকা রেখে و উচ্চারিত হয়।
১৬। (৩) নাকের বাঁশি থেকে গুন্নাহ আদায় হয়।
১৭। মুখের খালি জায়গা থেকে মদ্দ উচ্চারিত হয়।
>>>>>>>>>০<<<<<<<<<<

-ঃ হরকত ও তানভীন ঃ-
হরকত ঃ
যবর, যের ও পেশকে হরকত বলে। যেমন- َ ِ ُ
তানভীন ঃ
দুই যবর, দুই যের, দুই পেশ কে তানভীন বলে। যেমন -
ن নুন ছাকিন বা ً ٍ ُ তানভীন এর বিবরণ ঃ
নুন ছাকিন বা তানভীনকে চার নিয়মে পড়তে হয়, যথা ঃ ১। ইয্হার, ২। ক্বল্ব ৩। ইদ্গাম, ৪। ইখ্ফা।
১। ইযহার ঃ ইযহারের অর্থ আওয়াজকে ছাফ করিয়া পড়া, ইযহারের হরুফ ছয়টি, যথা ঃ ء ه ح خ ع غ এই ছয়টি হরুফের কোন একটি হরফ নুন ছাকিন বা তানভীনের পরে আসলে ن নুন ছাকিন বা ً ٍ ُ তানভীনকে ইযহার করিয়া পড়তে হয়। ن নুন ছাকিন এর পরে যেমন. اَنْعَمْتَ এবং ً ٍ ُ তানভীন এর পরে যেমন. عَلِيْمٌ حَكِيْمٌ
২। ক্বল্ব ঃ ক্বলবের অর্থ বদলিয়া পড়া, ক্বলবের হরফ একটি ب (বা) এই হরফ نনুন ছাকিন বা ً ٍ ُ তানভীন এর পরে অন্য শব্দে আসিলে ن নুন ছাকিন এর পরে যেমন مِنْ بَعْدِ ً ٍ ُ তানভীনের পরে যেমন. يََوْمئذ بجهنم
৩। ইদগাম ঃ ইদগাম অর্থ মিলিয়ে পড়া ।
ইদগাম দুই প্রকার ঃ (১) ইদগামে বাগুন্নাহ, (২) ইদগামে বেগুন্নাহ
ইদগামে বাগুন্নাহর হুরুফ চারটি ى و ز ن এই চার হুরুফের কোন একটি হরফ نনুন ছাকিন বা ً ٍ ُ তানভীন এর পরে অন্যে শব্দে আসলে ن নুন ছাকিন বা ً ٍ ُ তানভীন কে গুন্নাহর সহিত মিলিয়ে পড়তে হয। ن ছাকিন এর পরে যেমন। ان يضرب ।
ً ٍ ُ তানভীন এর পরে যেমন- حطت نغفر لكم। ইদাগামের বেগুন্নাহর হুরুফ দুইটি ر - ل এই হরফের কোন একটি نনুন ছাকিন বা ً ٍ ُ তানভীন এর পরে অন্য শব্দে আসলে نনুন ছাকিন বা ً ٍ ُ তানভীন কে গুন্নাহ চাড়া মিলিয়ে পড়তে হয়। ن ছাকিন এর পরে যেমন - من ربهم ً ٍ ُ তানভীন এর পরে যেমন- هدى للمتقين।
৪। ইখফা ঃ ইখফার অর্থ নাকের বাঁশিতে আওয়াজ কে লুকিয়ে পড়া। ইখফার হুরুফ ১৫টি যথা ঃ ت ث ج د ذ ز س ش ص ض ط ظ ف ق ك- এই ১৫ হুরুফের কোন একটি হরফ ن নুন ছাকিন বা ً ٍ ُ তানভীন এর পরে আসলে ن নুন ছাকিন বা ً ٍ ُ তানভীন গুন্নাহর সাথে ইখফা করে পড়তে হয়। ن এর পরে যেমন - فانذرتكم। ً ٍ ُ তানভীন এর পরে যেমন- خيرا كثيرا
ওয়াজিব গুন্নার বিবরণ ঃ
গুন্নাহ অর্থ আওয়াজকে নাকের বাঁশিতে নিয়ে পড়া। ওয়াজিব গুন্নাহর হরফ দুইটি م মীম ও ن নুন। এই দুইটি হরফের উপর তাশদীদ আসলে مমীম এবং ن নুনকে গুন্নাহ করে পড়ে হয়। م মুশাদ্দাদ যেমন। ثم - ان ।
]
গুন্নাহ মোট চার প্রকার ঃ
(১) ক্বলব গুন্নাহ (২) ইদগামে বাগুন্নাহ (৩) ইখফা গুন্নাহ (৪) ওয়াজিব গুন্নাহ।
م মীম ছাকিনের বিবরণ
م মীম ছাকিনকে তিন নিয়মে পড়তে হয় যথাঃ ১) ইখফায়ে শাফাবী ২) ইদগামে শাফাবী ৩) ইযহারে শাফাবী
১) ইখফায়ে শাফাবী ঃ م মীম ছাকিনের পরে ب বা আসিলে উক্ত মীম ছাকিনকে গুন্নাহর সাথে ইখফা করে পড়তে হয়। যেমন-قم باذن الله ।
২) ইদগামে শাফাবী ঃ- م মীম ছাকিন এর পরে م মীম আসিলে উক্ত মীম ছাকিনকে ইদগাম করে পড়তে হয়, যেমন - عليهم مطر
৩) ইযহারে শাফাবী ঃ م মীম ছাকিন এর পরে ب বা এবং মীম ছাড়া অন্য কোন হরফ আসিলে উক্ত মীম ছাকিনকে ইযহার করে পড়তে হয়। যেমন- هم فيها ।
নোট ঃ م মীম হরফটি ঠোট হতে উচ্চারিত হয় তাই মীম ছাকিনের কায়দার সহিত ঠোটের আরবি শব্দকে মিলিয়ে দেয়া হয়েছে। আরবিতে ঠোটকে (شفة) শাফাতুন বলা হয়। তাই এই শব্দ হতেবল হয়েছে। ) ইখফায়ে শাফাবী ২) ইদগামে শাফাবী ৩) ইযহারে শাফাবী ।
মদের বিবরণ
মদের অর্থ আওয়াজকে টেনে পড়া, মদের হুরুফ তিনটি ا و ى নিম্ন বর্ণিত শর্ত অনুযায়ী এই তিন হুরুফে মদ হয় যথা ঃ
ا(আলিফ)খালি ডাইনে (যবর) َ و (ওয়াও) ছাকিন ডাইনে (পেশ) ُ ي (ইয়া) ছাকিন ডাইনে যের ِ আসলে আওয়াজকে টেনে পড়তে হয়। এমনি ভাবে খাড়া যবর খাড়া যের এবং উল্টা পেশে ও মদ হয়।
মদ অনেক প্রকার। নিম্নে সাত প্রকার মদের বিবরণ দেয়া হল ঃ
১) মদ্দে আছলী ২) মদ্দে মুত্তাছিল ৩) মদ্দে মুনফাছিল ৪) মদ্দে আরযী ৫)মদ্দে লীন ৬) মদ্দে বদল ৭) মদ্দে লাযেম।
১) মদ্দে আছলী ঃ মদের হরফের পর হামযা অথবা ছাকিন না আসলে তাকে মদ্দে আছলী বলে। ইহাকে এক আলিফ লম্বা করিয়া পড়তে হয়। যেমন- نو حيها ।
২) মদ্দে মুত্তাছিল ঃ মদের হরফের পরে একই শব্দে হামযা আসিলে তাহাকে মদ্দে মুত্তাছিল বলে। ইহাকে চার আলিফ লম্বা করিয়া পড়তে হয। যেমন ঃ اولئك ।
৩) মদ্দে মুনফাছিল ঃ মদের হরফের পরের শব্দে হামযা আসিলে তাহাকে মদ্দে মুনফাছিল বলে। ইহাকে চার আলিফ লম্বা করিয়া পড়তে হয়। যেমন انا اعطيناك ।
৪) মদ্দে আরেযী ঃ মদের হরফের পরে ছাকিনে আরযী আসিলে তাহাকে মদ্দে আরযী বলে। ইহাকে তিন আলিফ মন্বা করিয়া পড়তে হয়। যেমন- تعلمون।
৫) মদ্দে লীন ঃ و (ওয়াও) ছাকিন বা ي (ইয়া) ছাকিন ডাইনে َ যবর আসিলে তাহাকে হরফে লীন বলে। হরফে লীনের পরে ছাকিনে আরযী আসিলে তাহাকে মদ্দে লীন বলে। ইহাকে দুই আলিফ লম্বা করিয়া পড়িতে হয়, যেমন - بيت- خيف - سيد ।
৬) মদ্দে বদল ঃ মদের হরফের পূর্বে হামযা আসিলে তাহাকে মদ্দে বদল বলে। ইহাকে এক আলিফ লম্বা করিয়া পড়তে হয়,
যেমন-- ء - ء - ء । ايمانا -
৭) মদ্দে লাযেম ঃ হরফে মদের পরে ছাকিনে আছলী আসিলে তাহাকে মদ্দে লাযেম বলে। ইহা চার আলিফ লম্বা করিয়া পড়তে হয় । যেমন - دابة ।
নোট ঃ যে ছাকিন সব সময় এক অবস্থায় থাকে তাহাকে ছাকিনে আছলী বলে। ইহা দুই প্রকার ঃ (১) আশদীদ যুক্ত ছাকিন (২) যযম যুক্ত ছাকিন।
মদ্দে লাযেমের প্রকারভেদ ঃ
মদ্দে লাযেম ৪ প্রকার যথা ঃ
১। মদ্দে লাযেম কালমী মুসাক্কাল ঃ যদি শব্দের মধ্যে তাশদীদযুক্ত সাকিন আসে তবে তাহাকে মদ্দে লাযেম কালমী মুসাক্কাল বলে। ইহাকেও চার আলিফ লম্বা করিয়া পড়িতে হয়। যেমন- تامرونى
২) মদ্দে লাযেম কালমী মুখাফ্ফাফ ঃ যদি শব্দের মধ্যে যযমযুক্ত ছাকিন আসে তবে তাহাকে মদ্দে লাযেম কালমী মুখাফ্ফাফ বলে। ইহাকে চার আলিফ লম্বা করিয়া পড়তে হয। যেমন- الئن ।
৩। মদ্দে লাযেম হরফী মুসাক্কাল ঃ যদি হরফের মধ্যে তাশদীদ যুক্ত ছাকিন আসে তবে তাহাকে মদ্দে লাযেম হরফী মুসাক্কাল বলে। ইহাকে চার আলিফ লম্বা করিয়া পড়িতে হয়। যেমন- الم
৪। মদ্দে লাযেম হরফী মুখাফ্ফাফ ঃ যদি হরফের মধ্যে জযম যুক্ত ছাকিন আসে তবে তাহাকে মদ্দে লাযেম হরফী মুখাফ্ফাফ বলে। ইহাকে চার আলিফ লম্বা করিয়া পড়িতে হয়। যেমন - ص ।

App-download
100Mozilla
NAME:
Email:
Website:
Comment:

Follow @Aliean_boy 2024-04-201
2.namaz
4.zakkat
5.houzz
About me
Blog
_footer
_header
_headtags
all-hadith
all-qureen
app-download.jpg
click here
contineu
contineu reading
download our apps for speed browsing
files
global_stylesheet.css
images
index
kalama
main 40 hadiths
mp3
namaz
other
read more
reading more
ringtone
rozza
see more
sex roles of islam
wallpaper
wap
woazz
xtgem_template.css
Enter your name: Select a file to upload:

ধন্যবাদ আবার আশতে ভুলবেন না যেন

- :@Copyright@:-
¤Writer and deginer.¤ .Md saiful islam. ¤.copyright@2015¤